বাঙালি জাতির লড়াই বাঙালি মুসলমানকে বাদ দিয়ে সম্ভব নয় Struggle for Bengali Nation Is Not Possible Without Bengali Muslims

বর্তমান বিশ্বের বাঙালি জনসংখ্যার 68% মুসলিম,

31% হিন্দু,

1% বৌদ্ধ -খ্রীষ্টান উপজাতি ও অন্যান্য।

এই শতকরা হার বুঝেই রাজনীতি করতে হবে।

বাঙালি তকমাটা জনসংখ্যার জোরেই বাঙালি মুসলমান বাঙালি হিন্দু হতে কেড়ে নিতে পেরেছে এই চরম সত্য বাঙালি হিন্দুকে স্বীকার করতেই হবে।

পশ্চিমবঙ্গেও বাঙালি হিন্দু জনগোষ্ঠী কমেছে, বাঙালি মুসলমান বেড়েছে, বেড়েছে বাঙালি বিদ্বেষী অবাঙালিরা।

তাই পশ্চিমবঙ্গে বাঙালি অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে 50% বাঙালি হিন্দু আর 30% বাঙালি মুসলমানদের একমঞ্চে আসতেই হবে নয়তো এই পশ্চিমবঙ্গে একদিন হিন্দি বনাম উর্দু খেলা হবে।

“68% of the Bengali population in the present world is Muslim,

31% Hindus,

1% Buddhist - Christian tribes and others.

——————-

We have to do politics with understanding.

Bengali Muslims have been able to stitch

Bengali Hindu by the power of Bengali population.

This is true Bengali Hindu must admit.

Bengali Hindu tribes decreased in

West Bengal, Bengali Muslims increased,

And anti-Bengalis increased.

So to maintain the existence of Bengali in West Bengal, 50% Bengali Hindus and 30% Bengali Muslims must come together on one day otherwise there will be :

Hindi vs Urdu game in West Bengal.

Read More

Author: Prosenjit Dey

Theoretical Hindu 29-July-2025 by east is rising

পশ্চীম বঙ্গের স্বায়াত্বশাসন চাই

ভারতের মতো বৃহত্তর বহু অঙ্গরাজ্যভিত্তিক রাষ্ট্রে পররাষ্ট্র বিষয়ক বিষয় ছাড়া সকল বিষয়ে রাজ্যগুলোর স্বায়ত্তশাসন থাকা উচিত তবেই বহুজাতিক বহু রাজ্যর মধ্যে আর পরাধীনতার আর শোষণের বিষয় ফুটে উঠবে না।
অঙ্গ রাজ্যগুলো হতে আদায়কৃত ট্যাক্স সমপরিমাণেই একটা অংশ রেখে সেটা রাজ্যকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
এবার বলি কেন একটা অংশ কেন্দ্র রাখবে?।
কেন্দ্র ঐ অর্থ গ্রহণের বিনিময়ে রাজ্যেরই জনতার মাধ্যমে সেই রাজ্যের স্থল,জল ও আকাশসীমা রক্ষার সুব্যবস্থা এবং ঐ অঙ্গরাজ্যের রাজ্যিক সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে।
আমরা অতীতেও দেখেছি পৃথিবীর বিভিন্ন অঙ্গ রাজ্য পরবর্তীতে এই অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় শাসনের এবং শোষণের চাপে নিজেদের স্বাধীন করে ফেলেছে। এমনকি আজ থেকে পঞ্চপঞ্চাশ বছর আগে এই ঘটনার ফলেই  পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তান হতে আলাদা হয়ে গেছে।
অথচো এই পাকিস্তান ইসলামী ভাতৃত্বের আবহেই গড়ে উঠেছিল।
এবার ভারতে এই সমস্যা কখনোই জটিল কখনো হয়নি তার কারণ এখানে বেশিরভাগই বহুজাতিক জাতিগুলোর জনবল খুবই কম।
সবথেকে বড় কথা হলো সুদীর্ঘ এই আটাত্তর বছরেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী বেশিরভাগ সময়ই নির্বাচিত হয়েছে পূর্বোক্ত সম্রাট আকবরের "হিন্দুস্তান" অঞ্চলের বর্তমান হিন্দি ভূমি হতেই, ভারতের বিভিন্ন জাতি এই নিয়ে কখনোই বিরোধ করেনি তার অন্যতম একটা কারণ ভারতীয় দক্ষিণাংশ ছাড়া তাদের অর্থনৈতিক শক্তি ও ছিল না এবং তাদের জনতাও এই নিয়ে আপত্তি কখনোই তোলে নি।
সবথেকে বড় কথা এই ভারতের শাসনক্ষমতা সবসময় যে পুঁজিপতি সমাজ নিয়ন্ত্রণ করেছে তারা হলো মাড়োয়ারি এবং গুজরাটি।
যেহেতু হিন্দি ভোটব্যাঙ্ক বেশি (45%-2014 সাল অবধি) তাই এই গুজরাটি মাড়োয়ারি সাম্রাজ্যবাদীদের অতি আপন কোন হিন্দিভাষী লিডারকেই তারা একমাত্র চয়েস হিসেবে ঠিক করে এবং নির্বাচিত করে।
উল্লেখ্য এখানে হিন্দি ভোটব্যাঙ্কের মন পেতে এবং নিজেদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আড়াল করে গুজরাটি মাড়োয়ারি লবি হিন্দিকে ভারতের জাতীয় ভাষা করা হুড়কো সুরসুরি ও দেয়।
এতেই আজো বেশিরভাগই অনুন্নত ও অশিক্ষিত হয়ে থাকা হিন্দি ভোটব্যাঙ্ক খুশি হয়ে যায় এবং গুজরাটি মাড়োয়ারি পুঁজিপতিদের নিজেদের অর্থনৈতিক মসিহ হিসেবে মেনে নেয়।
তারা এটা ভাবে ক্ষমতা তাদের হাতে,আসলে প্রধানমন্ত্রী যে হিন্দিভাষী কিন্তু আদতে এখানে হিন্দিভাষী প্রধানমন্ত্রী কিন্তু শুধুমাত্র একটা পুতুল, দাবার গুটি ঠিক করে ঐ গুজরাটি মাড়োয়ারি পুঁজিপতিদের লবিই।
গুজরাটি মাড়োয়ারি লবিই মূল আজকের ভারতের আসল রাজা।
এবার প্রশ্ন হলো এ নিয়ে আপত্তি করছি কেন?।
এই গুজরাটি মাড়োয়ারি লবি বেশিরভাগই সময় ভারতের বিভিন্ন দখলদার শাসকদের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে নিজেদের শাসনক্ষমতা চালিয়েছে এবং অন্যান্য জাতির পুঁজি এবং পুঁজির উৎসগুলো ধ্বংস করেছে।
বৃটিশদের সাথে ও এদের বন্ধুত্ব ছিল বলেই গুজরাট এবং মাড়োয়ারদের ভূমি হতে তেমন কোন স্বাধীনতা সংগ্রামী আমরা দেখি নি।
হিন্দিভাষী অঞ্চলেও কিছু বিষয় ছাড়া খুব একটা বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন কিন্তু কখনোই হয় নি।
সবথেকে বেশি আন্দোলন হয়েছিল বৃটিশ শাসনের অবিভক্ত বাংলা ও অবিভক্ত পাঞ্জাব ভূমিতেই।
বিষ্ময়কর হলেও সত্যি এই দুই অঞ্চলই 1900 সালের শুরুর দিকেই মুসলিম মেজরিটি হয়ে যায়।
অনেকেরই অভিযোগ যে বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে মুসলমানরা কম লড়েছে কেন?।
কথাটা অর্ধসত্য তার কারণ প্রথম বৃটিশ বিরোধী গন আন্দোলনে 1857 সালে যখন সিপাহী বিদ্রোহ হচ্ছে তখন দিল্লির দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ্ জাফরকে মুখ করে মুসলিমরা ভারতকে বৃটিশদের করাল গ্রাস হতে উদ্ধারের জন্য ঝাঁপিয়ে পরলো তখন আবার বৃটিশ চলে গেলে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা হবে এই ভয়েই বিভিন্ন হিন্দু রাজা ও প্রজারা এই আন্দোলন হতে পিছিয়ে আসে এবং উল্টো বৃটিশদের সহযোগিতা করেছে।
এবার এরপর যখন হিন্দু ও শিখেরা বৃটিশদের বিরুদ্ধে লড়তে শুরু করলো তখন তারা তাদের স্ব ধর্মীয় বিষয় নিয়ে এবং স্বধর্মীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নিমিত্তেই যে লড়াই করতে নেমেছে এটা মুসলমানদের বুঝতে আর ভুল হয়নি।
তাই তারা আর বৃটিশদের বিরুদ্ধে সেভাবে লড়ে নি,আর যেহেতু বঙ্গ ও পাঞ্জাবে 1872 সালের জনগনাতেই মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় হিন্দু ও শিখ জনগোষ্ঠীর সমান সমান হয়ে যায় বৃটিশ সরকার এটা বুঝতে পারে যে মুসলিমদের যদি পরোক্ষভাবে স্বপক্ষীয় বানানো যায় তবে যে হিন্দু মুসলমান আলাদা মানসিক প্রেক্ষাপট আছে তাকে ব্যবহার করে তারা আরো রাজত্ব করতে পারবে।
তার উপর অর্ধেক এর বেশি জনগোষ্ঠী যদি নিস্প্রভ থাকে তাহলে সেই আন্দোলন কিন্তু সহজ হয় না।
এদিকে মুসলমানদের কাছে টানতেই বৃটিশ সরকার কিন্তু মুসলমানদের রাজনৈতিক ক্ষমতা বৃদ্ধির পক্ষেই বঙ্গভঙ্গ করে এবং পাঞ্জাবে ও ধীরে ধীরে মুসলিম নবাব পরিবারগুলোর সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি করে।
বৃটিশদের মুসলিম লিডারদের সাথে একাত্মতা পোষণ মূলত মুসলিম সমাজকে বৃটিশ বিরোধী হতে দেয়নি তদুপরি যারা 1857 সালে মুসলিম শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার ভয়ে বৃটিশদের সাথে আর যুদ্ধ করেনি তাই মুসলিম সমাজ ও এদের পক্ষে আর জান দিয়ে সেভাবে লড়েনি।
এদিকে যারা কোনদিনই বৃটিশদের বিরুদ্ধে সেভাবে লড়েনি  উল্টো বৃটিশদের পক্ষে সবসময় দালালি করতে তাদেরই হাতে এই ভারতের শাসনক্ষমতা ছেড়ে যায়।
ভারতের তথাকথিত স্বাধীনতার সাথে এটা বোধহয় সবথেকে বড় প্রহসন।
এবার এককালে এরা পুঁজি যোগার করতে নিজেদের বাড়িঘরের নারীদের বৈধ ও অবৈধভাবে ও তৎকালীন শাসকদের ভোগ্যপণ্য হিসেবে ভেট চরিয়েছে এবং তাদের হাতে দেশ যে কোন আবেগ নয় তার উত্তম প্রমাণ হলো স্বাধীনতা উত্তর এদের জাতভাই রাই এদেশের সম্পদ ঋণের মারফতে নিয়ে বিদেশে পাচার করে ঋণখেলাপি হয়ে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ক্ষতি করেছে এবং এখনো করছে।
তাই এদের হাতে দেশ থাকা আদৌও মঙ্গলকর নয়।
অন্যদিকে বৃটিশদের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতার জন্য সবথেকে বেশি লড়েছে বলেই ভারতের শাসনক্ষমতায় বাঙালি ও শিখদের জন্য আবশ্যিক জায়গা থাকা দরকার বলে আমি মনে করি।
এছাড়াও ভারতীয় জনসংখ্যার মাত্র 18% হয়েও সমগ্র ভারতের জাতীয় করের 33% যারা দেয় সেই ভারতীয় দক্ষিণাঞ্চলের মানুষদেরও একইভাবে কেন্দ্রীয় শাসনক্ষমতার ভাগ থাকা দরকার বলে আমি মনে করি।
তার উপর এই হিন্দি ভূমির বেশিরভাগই অংশ হতে দেশোন্নয়নে যতো কর ওরা দেয় তার বহুগুণ তারা আজ স্বাধীনতার আটাত্তর বছর পরেও তারা নিচ্ছে।
এটা তাদের একটা অহিন্দি জাতিদের উপর নিরব শোষণ নয় তো আর কি?।
তারা উৎপাদন ও করবে না অথচো দূর্বলতার আর ভাতৃত্বের ভন্ডামি করে ওদিকে রাজনৈতিক ক্ষমতা ও পরোক্ষভাবে নেবে আবার অর্থ ও নেবে দুটো কি একসাথে আদৌও কোন সুস্থ মানুষ মেনে নিতে পারে?।
আচ্ছা সে আমার ভারতীয় ভাই বলে তো না হয় 78 বছর মেনেছি কিন্তু এখনো মানবো?।
তাহলে তারা আর উন্নয়ণ করবে কবে?।
যে হবার সে এই 78 বছরেই হয়ে যেত,এ তো হওয়ার নয় হারামে বেশি পেলে কে না কম নিতে চাই?।
তাই এখন সমগ্র ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের মানুষকে অন্তত এই অর্থনৈতিক শোষণের বিরুদ্ধে নিজেদের অধিকার রক্ষায় স্বায়ত্তশাসন চাইতে হবেই।

Read More

Author: Prosenjit Dey

International geopolitics Hindu 25-July-2025 by east is rising

গুজারাতি মাড়োয়াড়ি লুট চলছেই

এই কর্পোরেটদের 99.99%ই হলো বড়  গুজরাটি ও মারোয়ারি ব্যবসায়ী।
মাঝারি আকারের গুজরাটি মারোয়ারী ও কিন্তু এতে অন্তর্ভুক্ত নয়।
অবশ্য গর্বিত ভারতীয়রা এই থিওরি দেখে চোখে পট্টি পরে নেবে।
কিন্তু যেদিন দেশ দেউলিয়া হবে সেদিন এরা বুঝবে, সেইদিন আর বেশি দেরি নয়।
অনলাইন মানি সিষ্টেম কে হাতিয়ার করে সকল লিকুয়িড মানি মোটামুটি বাজার হতে 75% তুলে নেওয়া হয়েছে তারপর সেগুলো অনলাইনে দেখালেও আদৌও  কোষাগারে আছে কিনা কেবা দেখতে যাচ্ছে?।
তারপর সেগুলো গুজরাটি বড় বড় লেভেলের ব্যবসায়ীদের ধার হিসেবে দেওয়া হচ্ছে অবশ্য ধারের কিছু অংশ পদ্মের দলকে দেওয়া হয় কারণ জাতভাই প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিনা,বেপার করার জন্য এই গুজরাটিদের সাথে দহরম মহরম আবার মারোয়ারীদের কারণ দুজাতই ব্যাপার করার জন্য ঘরের ...কে বাজারেও বন্ধক রাখে।
তারপর লোনগুলো নিয়ে ফেঁপে ওঠে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সময়ও জাতভাইদের কিছু অংশ দেয় তারপর ফুরুত...!
নিরব মোদী,বিজয় মালিয়া.…. অসংখ্য নাম কার কার বলবো ?।
হিন্দুত্ববাদের নামে বাকি সব জাতের হিন্দু এগুলো চোখে দেখেও দেখবে না কারণ আফিম-ধর্মের আফিমের নেশা অদৃশ্য তার ঘোর কাটানো বড় মুশকিল।
সুদীর্ঘকাল ভারতের সেনাবাহিনীতে কোন গুজরাটি রেজিমেন্ট কিন্তু নেই,মারোয়ারিও নেই(রাজপুত আলাদা জাত,ওরা ক্ষত্রিয় বেনিয়া নয়)!!!!!
অবশ্য যারা দেশলুট করে এমনকি আত্মস্বার্থে রাজাকে হঠাতে অতীতে বৃটিশদের ডেকে এনেছিল তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলা দেশপ্রেম নামক শব্দের অপমান ছাড়া আর কিছুই নয়।

Read More

Author: Prosenjit Dey

Social Hindu 24-July-2025 by east is rising

বহুজাতিক রাষ্ট্র

"আমাদের বহুজাতিক রাষ্ট্র ভারতে আবার ও ভাষার বিবাদ চরমে উঠে গেছে। অতীতের মতো এবারও ঘটনার সূত্রপাত ঘটা শুরু হয় ওড়িশায় বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর নির্যাতনে, প্রথম প্রথম 2014 এর পর হঠাৎ হিন্দুত্ববাদ চাগার দিয়ে উঠা পশ্চিম বাঙালি হিন্দুরা পশ্চিম‌ বাংআলীরা মার খেয়েছে বলে নিরব সুখ উপলব্ধি করলেও এর পরবর্তীতে তাদের জাতভাই ও তুলসী মালা গলায় থাকার পরেও মার খেয়েছে এটা বুঝে না পারছে হজম করতে আর না পারছে বলতে।

পশ্চিম বাঙালি হিন্দুদের এখন শাঁখের করাত চলছে তার কারণ তারা তাদের বাঙালিত্বের অধিক প্রকাশ করলেই তাদেরকে আরো বেশি "বাংলাদেশি" তকমা দেওয়া হতে পারে।

অন্যদিকে হিন্দুত্ববাদী হয়ে উঠার পরে পশ্চিম বাংআলীরাও ক্ষেপে আছে।

পশ্চিম বাঙালি শুধু উড়িষ্যায় নয় গুজরাট, মহারাষ্ট্র সব জায়গাতেই শুধুমাত্র বাংলাভাষী বলে বাংলাদেশি হবার মিথ্যা তকমা পাওয়ার সাথে সাথে এদেশের বিএসএফ দ্বারা বাংলাদেশেও পুশব্যাক হয়ে গেছে আবার অবশ্য বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর কূটনৈতিক তৎপরতায় অনেকেই স্ব স্ব ভূমিতে অনেকেই ফিরে এসেছে।

দুদিন আগেই কোচবিহারের এক বাসিন্দার কাছে আবার এন আর সির নোটিশ ও এসেছে।

ওদিকে গুজরাটি -মারাঠা, মারাঠা-হিন্দি বিতর্ক ও চাগার দিয়ে উঠেছে।

মারাঠিদের সাথে গুজরাটিদের এই কলহ অবশ্য নতুন নয়।

দেশভাগের পর পর গুজরাটি মারাঠি দাঙ্গার ফলেই বৃহত্তম বোম্বে প্রদেশ ভাগ হয়ে বোম্বে ও গুজরাটে পরিণত হয়ে দুটো ভারতীয় রাষ্ট্রের অঙ্গপ্রদেশ হয়ে আজো ভারত ইউনিয়নে রয়েছে।

গুজরাটিদের সাথে মারাঠাদের এই ভাষাভিত্তিক ঝামেলা যেটা আই ওয়াশ তার প্রকৃত কারণ হচ্ছে ভারতের বানিজ্যিক রাজধানীর অর্থনীতির ধারক ও বাহক ধীরে ধীরে গুজরাটিরা হয়ে গেছে।

অবশ্য কিছু মারোয়ারি ও আছে।

মারোয়ারি-গুজরাটি সমিল্বিত লবিং মূলত অর্থনৈতিক দখলদার হওয়ার পাশাপাশি সংস্কৃতির ও দখল নিতে চায়,ওরা মনে প্রাণে সব জায়গাতেই তাদের নিরামিষ খাদ্যাভ্যাস, নিরামিষ উপাসনা পদ্ধতির অনুপ্রবেশ ইতিমধ্যেই করিয়ে দিয়েছে।

কিন্তু তার পরেও যারা তাদের পায়ের তলায় দাসত্ব করে নি তারা প্রতিবাদ তো করবেই।

অবশ্য মারাঠারা বাঙালিদের ও বাংলাদেশি বলে খেদাচ্ছে।

তার কারণ বাঙালি আজ দূর্বল, ধর্ম ও জাতির নামে বিভক্ত।

অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী না থাকলে এই যুগে সবাই লাথাবে।

ওদিকে দ্রাবিড় ভূমির তামিলনাড়ুর মূখ্যমন্ত্রী তো স্বায়ত্তশাসন চাইছেন, নিজেদের হিন্দি হীন মুদ্রা চাইছেন।

ওদের জোর করে হিন্দি বলানোর চেষ্টা হচ্ছে বলেও তারা অভিযোগ করছে।

ভাষাগত বিবাদ ভারতে আগে হলেও এখন কিন্তু অন্যভাবে হচ্ছে।

একজন ভারতীয়র ভারতের যেকোন প্রান্তে বসবাসের,ধর্ম পালনের যে সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে সেটা যে খর্ব হচ্ছে তার উত্তম প্রমাণ বাঙালিদের উপর ভারতের বিভিন্ন অবাঙালি রাজ্যের নির্যাতন।

অবশ্য এতোকিছু হবার পরেও পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী দু একটা কথা বলা ছাড়াও কিছু বলছেন না কারণ এটা তো বিশ্ববাংলা! ভারতের বাঙালি বিভিন্ন জায়গায় মার খেলেও পশ্চিমবঙ্গে সবার মাথা গোঁজার ঠাঁই দিয়ে আমাদের আতিথেয়তার প্রমাণ তো দিতেই হবে।সেই প্রমাণ দিতে গিয়েই কিন্তু 1947-2025 এর মধ্যেই এরাজ্যের সকল অবাঙালি মারোয়াড়ি-গুজরাটির শতকরা হার 3% থেকে মোটামুটি 15% আমরা করেই ফেলেছি।

ওদিকে আসামে 40% মুসলমানদের উপর ষ্ট্রীমরোলার চলছেই কারণ 51% হয়ে গেলেই অসমীয়াদের রাজত্ব নাকি খতম হয়ে যাবে।

সব থেকে বড় কথা বিজেপি ক্ষমতায় আসলেই বারবার হিন্দু রাষ্ট্রের যে সপ্ন দেখায় সেটা যে আদতে হিন্দিভাষী ভোটব্যাঙ্ক ডমিনেটিং এবং মারোয়াড়ি -গুজরাটি হিন্দু ইকোনমিক লবিং এর রাষ্ট্র হবে এটা ভারত রাষ্ট্রের বেশিরভাগই হঠাৎ বেশি হিন্দু হয়ে যাওয়া ম্লেচ্ছ বাঙালি হিন্দু বুঝতে চাই না।

চাই না বলেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন বাঙালি ছাত্রীদের বাংলাদেশি বললেও এদের অন্তর্দহন হয় না, অন্তর্দহন হয় না এতগুলো বাঙালিকে বাংলাদেশি তকমা দিয়ে দেওয়ার পরেও।

বহুজাতিক ভারত রাষ্ট্রে আমরা বাঙালিরা "জনগন মনো ","ভারত মাতা," এতো বলিদান দিয়েছি আর নেতাজি .... ইত্যাদি পুরানো আবেগ আর বর্তমানের বাস্তবতার ধারেকাছে না থাকা বাঙালি হিন্দু ক্ষয়িষ্ণু এটা সত্য কিন্তু এদের যে ভারত রাষ্ট্রের ভোটব্যাঙ্কের শক্তি কমে গেছে,কমে যাচ্ছে এটা বোঝার বোধদয় এদের নেই।

থাকলে তারা মাঠে নামতো, অবশ্য যাদের টি এফ আর (মোট প্রজনন ক্ষমতা) 1.3 তারা মাঠে নামানোর জন্য ছেলেও বা কোথায় পাবে??????।

ভারতকে বহুজাতিক বলেছি বলে এই লেখা পড়ে 2014 এর পর বিশ্ব হিন্দুত্ববাদের ধারক ও বাহক বনে যাওয়া বাঙালি হিন্দুরা আমার উপর নারাজ হবেন তবে আপনাদের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করতে বলবো আদৌও ভারতের সব হিন্দু এক ও অভিন্ন?????।

আপনি সবাইকে এক ভাবলেও ওরা আপনাদের এক ভেবেছে কখনো,ভাবছে এখনো?????।

নাকি বাংলা বলেন বলে "বাংলাদেশি" ভাবে আপনাকে.…?????।

সবথেকে বড় কথা আপনাদের এই অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হলো কেন সেটা একবার ভেবেছেন । গুজরাটি -মাড়োয়ারি-মুম্বাই-চেন্নাই এর আলাদা আলাদা লবিং কি করে আপনাদের ষ্টেটের শিল্প ওদের ওখানে নিয়ে গেল সেটা নিয়ে আবার পরেই বলবো।

আপাতত সবাই মাঠে নামুন,নইলে ডি-ভোটার হয়ে ডিওটেশন ক্যাম্পে যাওয়ার জন্য রেডি হোন।"

Read More

Author: Prosenjit Dey

Theoretical Hindu 10-July-2025 by east is rising

চীন বর্তমানে তাদের মহিলাদের বিবিধ খোরপোষ ব্যবস্থা তুলে দিয়ে প্রমাণ করলো আসল সমাজতান্ত্রিক তারাই

চীন বর্তমানে তাদের মহিলাদের বিবিধ খোরপোষ ব্যবস্থা তুলে দিয়ে প্রমাণ করলো আসল সমাজতান্ত্রিক তারাই। কারণ সমাজ ঠিক রাখতে হলে পুরুষদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে, পুরুষদের বাঁচিয়ে রাখতে হলে পশ্চিমা বিশ্বের নারীবাদী আইন বাতিল করে পুরুষদের আইনি অধিকার বেশি দিতেই হবে।

খোরপোষের অধিকার নিয়ে বর্তমান মেয়েরা যা খুশি তা করছে দেখেও যেখানে পৃথিবীর বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর নারীবাদী ভারত রাষ্ট্র যেখানে নিজের চোখে কালো কাপড় বেঁধে রেখেছে ,সেখানে চীন তাদের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য শ্রমবাজারের শ্রমিকের চাহিদা পুরনে সঠিকভাবে জনসংখ্যা উৎপাদনের নিমিত্তেই এতবড় সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে।

চীন এই বাস্তবতা বুঝেছে যে মেয়েরা অতিরিক্ত সুবিধা পেলে তার অপব্যবহার করছে যার ফলে সামাজিক শৃঙ্খলার অবনতি তো হচ্ছেই,পুরুষেরাও বিবাহ বিমুখ হচ্ছে এবং এর ফলে তাদের অর্থনীতি শক্তিশালী করার বৃহত্তর শ্রমবাজারে শ্রমিক সংকট দেখা দিচ্ছে।

অর্থাৎ সমাজের ভালোর জন্য, রাষ্ট্রের ভালো জন্য, অর্থনীতির ভালোর জন্য, সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য এই পশ্চিমি নারীবাদী ব্যবস্থা বাতিল করতেই হবে।তাই তারা সেটা করেছে এবং করার পরপরই আশ্চর্যজনকভাবে ডিভোর্স ও কমে গেছে।

ডিভোর্স কমে যাওয়ায় কারণ ডিভোর্স দিয়ে তো আর খোরপোষ বা পুরুষ সঙ্গীর সম্পত্তি ভোগ করা যাবে না।

অন্যদিকে এই চীন আবার এমন নারীর সমতুল্য রোবট আনছে যা গর্ভধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ চীন একইসাথে সামাজিকভাবেও এই নারীবাদের "The End" করছে আবার বৈজ্ঞানিকভাবেও করছে।

অন্যদিকে ভারত রাষ্ট্র এতো পুরুষ মরে যাওয়ার পরেও নিশ্চুপ, এখানকার পুরুষদের খাসি বললে ভালো হয়।

ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি সব দল যখন মেয়েদের মাভুন সেন্টিমেন্টের জন্য চাটে সেখানে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি সমাজের ও রাষ্ট্র হিতার্থে নারীবাদের শেষের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।

2035 এর পর চীন বিশ্ব অর্থনীতির বড় স্তরেই পৌঁছে যাবে।

চীন পারে কারণ ওরা নারীকেন্দ্রিক উপাসনা পদ্ধতি করে না….ওরা নাস্তিক, কনফুসিয়াস, বজ্রযান,মহাযান যাই মানুক না কেন এটা মানে যে পুরুষই আসল রাজা।

Read More

Author: Prosenjit Dey

Social Sex War 01-July-2025 by east is rising

হিন্দুদের ক্ষতি করছে ভারতীয় হিন্দুদের আইন হিন্দু কোড, মুসলমান নয়

এজন্যই বলি ধর্মের হোতা হবার আগে শিক্ষা গ্রহণ করা দরকার।

2000 সালেও 13 কোটির বেশি মুসলিম ভারতে বসবাসকারী ছিল।

আমার সাথে যেসব মুসলিম ছেলে পড়তো, তাদের অনেকের পরিবার আমি দেখেছি, অনেকেই বিয়ে করেছে তবে ওদের পিতামাতার কোন চারটে বিয়েও নেই আর 8-10 জন সন্তান ও নেই।

বড়জোর 4 জন দেখেছি বেশি।

এবার হিন্দুদের মেয়েরা বাচ্চা নিতে চাইছে না তার কারণ আগে স্বামীজি বের করুক।

সবথেকে বড় কথা এই সব ভেকধারীরা হিন্দু পুরুষ বিদ্বেষী পশ্চিমা মদদপুষ্ট " হিন্দু কোড" বিলের বিপক্ষে বলে না,যে আইনের কারণেই প্রায় 33% হিন্দু পুরুষ ভারতে বিয়েই করছে না কারণ জেনে বুঝে কেউ তো আর গরল পান করতে যাবে কথা।

সবথেকে বড় কথা, অতুল সুভাষের কেইসের পর ভারতে হিন্দু পুরুষ যে আইনিভাবে চরম নির্যাতনের স্বীকার সেটা বার বার উঠে আসছে।

একটা জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তার সুপ্রজনন এবং উন্নতির মাধ্যমে, কিন্তু বর্তমানে পশ্চিমা শিক্ষা গ্রহণ করে বেশিরভাগই হিন্দু নারীপুরুষ বিয়ে করে দেরীতে আর বাচ্চা ও নেয় কম(আসলে হয় ও কম)।

বিশেষ করে হিন্দু মহিলারা আইনি অধিকারে নিজেদের যা খুশি তাই করছে এবং নিজেদের আকর্ষণীয় রাখতে বাচ্চা ও কম নিচ্ছে।

একারণেই বিগত আদমশুমারিতেই হিন্দু জনগোষ্ঠীর শতকরা হার 80 এর নিচে নেমে গেছে।

আরে মুসলমান তো আর হিন্দুদের বাচ্চা হওয়াতে বাঁধা দিচ্ছে না।

সবথেকে বড় কথা আমি তো জানি মুসলিম জনসংখ্যা আছে 25 কোটি, স্বামীজি বলছেন 38 কোটি, অনেকেই আবার 40 কোটিও বলে।

মুসলমানদের মধ্যে যেহেতু বিবাহকে একটা বিশেষ স্থান দেওয়া হয় তখন তারা এগোবেই তার উপর নিজেদের মুসলমান আইন থাকায় তারা পশ্চিমা আইনের স্বীকার হিন্দুদের মতো হয় না।

মুসলমানদের মধ্যে ওতো নারী স্বাধীনতার নামে স্বেচ্ছাচারিতা নেই।

সবথেকে বড় কথা এখন তো হিন্দু পুরুষরাই মনে মনে ইসলামধর্মে যে নারীর পাশাপাশি পুরুষদের ও অধিকার আছে সেটা বলছে।

শুধু তাই নয় বিভিন্ন কারণ না থাকলে অনেকেই ইসলাম নিয়ে নিবে।

স্বামীজিকে বলবো উণি আগে পশ্চিমা মদদপুষ্ট পুরুষ বিদ্বেষী এবং এক চোখা নারী সাপেক্ষিক হিন্দু আইনের বিপক্ষে উনারা লড়ুক, পুরুষদের পক্ষে আইন এনে আইনের সমানাধিকার দিক নয়তো তারা ধর্ম ছাড়বে কারণ সবাই সাধুও হবে না,সবাই অতুল সুভাষ ও হতে চাইবে না।

Read More

Author: Prosenjit Dey

Religion Hindu Manuvad Brahmannwad মনুবাদ ব্রাহ্মণ্যবাদ 15-January-2025 by east is rising

কাব্য: তুমি পুরুষ বলে।

কলমে:মর্দ এ হিন্দ।
 

"তুমি পুরুষ বলে,

রাষ্ট্র তোমায় শত্রু ভাবে সদা।

তুমিই পুরুষ, বিরাট রাষ্ট্রবাদী

ওহে বড়কা গাধা।
 

তোমার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র,

তৈরি করেছে আইন..

মহিলা করলে অভিযোগ কভু,

গুনতে হবে ফাইন।
 

তুমি পুরুষ বলে,তুমিই অপরাধী

কারণ নদীমাতৃক এই রাষ্ট্র।

তোমার জন্য সাঁজানো আছে,

পাতা ফাঁদে চিতাকাষ্ঠ।
 

নারী স্বাধীনতা সেতো দিতেই হবে,

তাই তোমায় শোষণ করা,

তোমার জন্য লবডঙ্কা,

বেটিদের তরে আছে ভান্ড ভরা।
 

নদীমাতৃক ভূমিতে ,

নারী পূজারী বড় বেশি।

তাইতো মোরা নির্দোষ হলেও

পুরুষ হিসেবে বড্ড ফাসি"

Read More

Author: Prosenjit Dey

mythical Sex War 16-December-2024 by east is rising