
চীন বর্তমানে তাদের মহিলাদের বিবিধ খোরপোষ ব্যবস্থা তুলে দিয়ে প্রমাণ করলো আসল সমাজতান্ত্রিক তারাই। কারণ সমাজ ঠিক রাখতে হলে পুরুষদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে, পুরুষদের বাঁচিয়ে রাখতে হলে পশ্চিমা বিশ্বের নারীবাদী আইন বাতিল করে পুরুষদের আইনি অধিকার বেশি দিতেই হবে।
খোরপোষের অধিকার নিয়ে বর্তমান মেয়েরা যা খুশি তা করছে দেখেও যেখানে পৃথিবীর বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর নারীবাদী ভারত রাষ্ট্র যেখানে নিজের চোখে কালো কাপড় বেঁধে রেখেছে ,সেখানে চীন তাদের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য শ্রমবাজারের শ্রমিকের চাহিদা পুরনে সঠিকভাবে জনসংখ্যা উৎপাদনের নিমিত্তেই এতবড় সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে।
চীন এই বাস্তবতা বুঝেছে যে মেয়েরা অতিরিক্ত সুবিধা পেলে তার অপব্যবহার করছে যার ফলে সামাজিক শৃঙ্খলার অবনতি তো হচ্ছেই,পুরুষেরাও বিবাহ বিমুখ হচ্ছে এবং এর ফলে তাদের অর্থনীতি শক্তিশালী করার বৃহত্তর শ্রমবাজারে শ্রমিক সংকট দেখা দিচ্ছে।
অর্থাৎ সমাজের ভালোর জন্য, রাষ্ট্রের ভালো জন্য, অর্থনীতির ভালোর জন্য, সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য এই পশ্চিমি নারীবাদী ব্যবস্থা বাতিল করতেই হবে।তাই তারা সেটা করেছে এবং করার পরপরই আশ্চর্যজনকভাবে ডিভোর্স ও কমে গেছে।
ডিভোর্স কমে যাওয়ায় কারণ ডিভোর্স দিয়ে তো আর খোরপোষ বা পুরুষ সঙ্গীর সম্পত্তি ভোগ করা যাবে না।
অন্যদিকে এই চীন আবার এমন নারীর সমতুল্য রোবট আনছে যা গর্ভধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ চীন একইসাথে সামাজিকভাবেও এই নারীবাদের "The End" করছে আবার বৈজ্ঞানিকভাবেও করছে।
অন্যদিকে ভারত রাষ্ট্র এতো পুরুষ মরে যাওয়ার পরেও নিশ্চুপ, এখানকার পুরুষদের খাসি বললে ভালো হয়।
ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি সব দল যখন মেয়েদের মাভুন সেন্টিমেন্টের জন্য চাটে সেখানে চীনের কমিউনিষ্ট পার্টি সমাজের ও রাষ্ট্র হিতার্থে নারীবাদের শেষের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
2035 এর পর চীন বিশ্ব অর্থনীতির বড় স্তরেই পৌঁছে যাবে।
চীন পারে কারণ ওরা নারীকেন্দ্রিক উপাসনা পদ্ধতি করে না….ওরা নাস্তিক, কনফুসিয়াস, বজ্রযান,মহাযান যাই মানুক না কেন এটা মানে যে পুরুষই আসল রাজা।
Author: Prosenjit Dey