Huajiang Grand Canyon Bridge

China is set to open the Huajiang Grand Canyon Bridge in June, a groundbreaking engineering project costing Rs 2200 crore.

Spanning two miles across a vast canyon, the bridge will stand at 2050 feet, making it the tallest in the world—over 200 meters taller than the Eiffel Tower and three times its weight. Built in just two months, the bridge will cut travel time from one hour to one minute.

It will also feature a glass walkway, residential spaces, and the world’s highest bungee jump, positioning Guizhou as a rising tourist hub and showcasing China’s advanced infrastructure capabilities.

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Technology news General 19-April-2025 by east is rising

Pentagon Warns China Will Win Wars Against USA

U.S. Defense Secretary Pete Hegseth warned that China’s hypersonic missiles could destroy the entire U.S. aircraft carrier fleet in 20 minutes, highlighting China’s advanced missile capabilities, including the DF-17 and DF-27.

He noted that the U.S. loses to China in every Pentagon war game, attributing this to bureaucratic delays in U.S. weapon development.

Hegseth also raised concerns about China’s growing influence over the Panama Canal, a critical trade route for the U.S., where Beijing controls nearby ports and has increased infrastructure investments since Panama recognized China over Taiwan in 2017.

A recent U.S.-Panama deal aims to secure the canal through joint military activities.

The Pentagon’s 2024 report underscores China’s leading hypersonic arsenal, capable of targeting foreign bases and fleets, posing a significant strategic threat.

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Technology news General 19-April-2025 by east is rising

আফগানিস্তানের মতোই সিরিয়া থেকে আরও এক লজ্জাজনক প্রস্থান আমেরিকার!

মার্কিন সামরিক বাহিনী কুর্দি অধ্যুষিত অঞ্চল পূর্ব সিরিয়ার দেইর আজ-জোরের মার্কিন সামরিক ঘাঁটি "কনোকো বেস" থেকে তাদের সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে। সূত্রমতে পর্যায়ক্রমে সমস্ত সৈন্যদেরকে সিরিয়া থেকে বের করে নিয়ে আসতে চায় আমেরিকা।

মূলত সিরিয়ার কুর্দি এসডিএফ/ওয়াইপিজির সাথে সিরিয়া সরকারের চুক্তির ফলেই আমেরিকা নিরুপায় হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়।

কুর্দিদের সাথে সিরিয়া সরকারের চুক্তির মূল বিষয় ছিলো কুর্দি নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর সমস্ত সামরিক-বেসামরিক নিয়ন্ত্রণ কুর্দিরা সিরিয়া সরকারের হাতে তুলে দিবে। বিশেষ করে তেল-গ্যাস ক্ষেত্রগুলো সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং সেখানকার তেল বিক্রির টাকা সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা হবে। তবে এর একটা উল্লেখযোগ্য অংশ কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলের জনগণের মান উন্নয়নে ব্যবহৃত হবে।

কুর্দিদের সঙ্গে সিরিয়ার সরকারের এই চুক্তির ফলে আমেরিকার সঙ্গে কুর্দিরা সামরিক নিরাপত্তা এবং তেল-গ্যাস ক্ষেত্রগুলো পরিচালনার চুক্তি বাতিল করে দেয়।

যার ফলে শুরুতেই কুর্দি নিয়ন্ত্রিত এলাকার তেল-গ্যাস ক্ষেত্রগুলোর নিয়ন্ত্রণ মার্কিন সেনারা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। আর এখন পুরো সিরিয়া থেকেই মার্কিন ঘাঁটিগুলো গুঁটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে। বর্তমানে এই তেল-গ্যাস ক্ষেত্রগুলো এবং সেসমস্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ সিরিয়া সরকারের কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে রয়েছে।

দশ দিন আগে আমেরিকা খুব গোপনীয়তার মধ্যেই এই প্রত্যাহার শুরু করেছে। গত ৬'ই এপ্রিল ৭০+ সামরিক ভেহিক্যালের প্রথম কাফেলাটি সিরিয়া ছেড়ে গেছে। এরপর গত ১৩'ই এপ্রিল ২০০ টিরও বেশি সামরিক ভেহিক্যাল এবং এবং অস্ত্রশস্ত্র বোঝাই গাড়ির দ্বিতীয় কাফেলাটি ছেড়ে যায়।

সিরিয়া থেকে মার্কিন বাহিনীর গুটিয়ে নেওয়া বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে- ট্রেনিং সেন্টার, হেলিকপ্টার প্যাড, প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিস্টেম, আর্মাড ভেহিক্যাল, অত্যাধুনিক বিভিন্ন রেঞ্জ এবং ক্যালিবারের মিসাইল সিস্টেম, ভারি সামরিক অস্ত্রশস্ত্রসহ সব মার্কিন সেনা।

তবে সিরিয়া থেকে মার্কিন বাহিনীর গুটিয়ে নেওয়া এসব ঘাঁটি এবং অস্ত্রশস্ত্র ইরাকের কুর্দি নিয়ন্ত্রিত কুর্দিস্তানের ইরবিলে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। সিরিয়ার কুর্দিদের সঙ্গে চুক্তি বাতিল হওয়ার পর এখন মার্কিন বাহিনীর নতুন ঠিকানা ইরাকি কুর্দিস্তান। ইরাকি কুর্দিদের সঙ্গে আমেরিকার পূর্ব থেকে চুক্তি রয়েছে।

এতকিছুর মাঝে দুঃখজনক ব্যাপার হলো- আহমেদ আল-শারা'র নেতৃত্বাধীন সিরিয়া স্বাধীনতা লাভের মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রকে এক প্রকার লজ্জা ও অপমানের সাথেই সিরিয়া থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে এবং সিরিয়ার তেল-গ্যাস ক্ষেত্রগুলোও আবার সেই সিরিয়ার হাতে ফিরে গেছে। আপাতত সিরিয়াতে আমেরিকার তেল-গ্যাস চুরি বন্ধ হয়েছে।

আর এদিকে, ইরাকের "রেজিট্যান্স সরকার" ২ দশকেও এটা করতে পারেনি। এখনও ইরাকের সমস্ত তেল বিক্রির টাকা মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভে জমা রাখতে হয়। ইরাকের বিভিন্ন এলাকায় এখনো বহু বেআইনি মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। এখনো ইরাকি সরকার মার্কিন সিদ্ধান্তের বাহিরে স্বাধীনভাবে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না!

-- Tuhin Khan

Read More

Author: Ahmed Rafique Barki

International geopolitics General 19-April-2025 by east is rising

কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পরবর্ত্তিকাল থেকে খ্রীষ্টের জন্মের পূর্বভাগ

অর্থাৎ (৩১০০ পূর্ব্ব থেকে খৃষ্টাব্দ শুরু পর্য্যন্ত)

৩১০০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> যুধিষ্ঠিরের পর পরীক্ষিতের রাজ্যকাল।

৩০০০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> জন্মেজয়ের রাজত্ব-কাল।

১২৮৮ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> ক্ষেমকের রাজ্যকাল ও পাণ্ডব-বংশের পরিসমাপ্তি। হস্তিনাপুরের প্রভাব বিধ্বস্ত।

১১৮২ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> মগধে জরাসন্ধ্য বংশের শেষ নৃপতি রিপুঞ্জয়কে হ ত্যার মাধ্যমে প্রদ্যোৎ-বংশের রাজত্ব আরম্ভ।

৮৬০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> প্রদ্যোৎ বংশীয় পালকের পর পুলক বংশীয় নৃপতি রাজত্ব করেন।

৮৫৬ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> প্রদ্যোৎ বংশীয় বিশাখমূপ মগধের সিংহাসনে আরোহন করেন ও ২৫ মতান্তরে ৫৩ বৎসর রাজত্ব করেন।

৮৩১ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> জনক বা অজক রাজ্যলাভ করেন।

৮০০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> নন্দীবন্ধন বা বর্ত্তিবর্দ্ধন রাজ্য লাভ করেন ও এই সময় হইতেই প্রদ্যোৎ বংশের অবসান হয়।

৭৭৭ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> শিশুনাগ বংশের অভ্যুদয়। মগধ তাঁহার রাজধানী ছিল। এই শিশুনাগ-বংশীয় নৃপতিগণ ৩৬২ বৎসর কাল মগধের সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

৬০২ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> বিম্বিসার মগধের সিংহাসনে অধিরোহন করেন। এই সময় রাজা প্রসেনজিৎ কোশল রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। শাক্যগণ কপিলাবস্তু নগরে রাজধানী স্থাপন করিয়াছিলেন।

শাক্যকুলপতি শুদ্ধোদন তখন পরাক্রমশালী হইয়া উঠিয়াছিলেন। বিম্বিসার ৫২ বৎসর রাজত্ব করিয়াছিলেন।

রাজচক্রবর্তী পরীক্ষিতের রাজত্ব-কাল মধ্যেই যখন এবম্বিধ বৈষম্যের ও বিশৃঙ্খলার সূত্রপাত ঘটিয়াছিল, তখন তাঁহার পরবর্তী প্রায় আড়াই হাজার বৎসবের মধ্যে কি বিকৃতি ঘটিবার সম্ভাবনা, সহজেই অনুমান হইতে পারে। সেই বিকৃতি বশতঃই পরবর্তিকালে হিন্দু-নৃপতিগণের কাহারও আর ভারতে একছত্র প্রভাব স্থায়ী হইতে পাবে নাই। সেই বিকৃতি-বশেই রাজশক্তি বিচ্ছিন্ন হইয়া পড়িয়াছিল, আচার-বিচার ধর্ম্ম-কৰ্ম্ম কলুষিত হইয়া আসিয়াছিল। অধিক কি, নাস্তিক্য মতের উদ্ভাবনা-সেই বিকৃতিরই বিষময় ফল বলিয়া মনে করা যাহতে পাবে। ক্রিয়াভ্রষ্ট, আচারভ্রষ্ট, জ্ঞানভ্রষ্ট হইয়া অনেকেই তখন সংসারে বিষম বিষের প্রবাহ প্রবাহিত করিয়া তুলিয়াছিল।

ভারতে আবার নূতন রাজশক্তির নূতন সাম্রাজ্যাদির অভ্যুদয় ঘটিয়াছিল।

৫৬৩ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> বিম্বিসারের রাজত্বকালে গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব হয়।

৫৫০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> অজাতশত্রু মগধের সিংহাসনে অধিরোহন করেন। অজাতশত্রু গৌতম বুদ্ধের সমসাময়িক বলিয়া প্রসিদ্ধ-সম্পন্ন।

৫২৭ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> অজাতশত্রুর লোকান্তরের পর তৎপুত্র দর্শক মগধের সিংহাসনে আরোহন করেন।

৫১১ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> দর্শকপুত্র উদয়াশ্ব মগধের সিংহাসনে অধিরহণ করেন। অজাতশত্রুর পুত্র উদয়ীভদ্দ পাটলিপুত্র রাজধানীর প্রতিষ্ঠা করেন।

৫০০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> নন্দীবন্ধন রাজ্য প্রাপ্ত হন। তিনি ৪২ বৎসর রাজত্ব করিয়াছিলেন। নন্দীবর্দ্ধনের পর মহানন্দী রাজা হইয়াছিলেন। তাঁহার ৪৩ বৎসর পর শিশুনাগ বংশের অবসান হয়।

৪৯০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> কোশলরাজ বিরোধক এই সময় গৌতমবুদ্ধের স্বজাতিবৃন্দকে ও আত্মীয়গণকে হ ত্যা করিয়া কপিলাবস্তু নগরের ধ্বংস সাধন করেন।

৪৮৫ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> এই সময়ে বা ইহার অব্যবহিত পূর্বে পারস্য হতে দারায়ুস ভারত আক্রমণের জন্য অগ্রসর হইয়াছিলেন।

৪৮০ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> গৌতম বুদ্ধের তিরোভাবের অব্দ বলিয়া নির্দ্দিষ্ট হয়।

৪১৫ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> মহাপদ্মানন্দী রাজ্য প্রাপ্ত হন।

৩২৫ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> আলেকজাণ্ডারের ভারত অভিযান ও তাঁর মৃ ত্যু।

৩১৫ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> নন্দ বংশের উচ্ছেদ সাধনে কৌটিল্য চাণক্যের দ্বারা মৌর্য্য বংশের প্রতিষ্ঠা হয় ও চন্দ্রগুপ্ত মগধের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন।

২৯৬ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> এই সময় চন্দ্রগুপ্ত লোকান্তর গমন করেন। তাঁহার পুত্র বিন্দুসার মগধের সিংহাসনে আরোহন করেন।

২৭৩ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> পিতা বিন্দুসারের মৃ ত্যুর পর অশোক (অশোকবর্দ্ধন) সিংহাসন লাভ করেন।

১৮৫ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> এই হইতে মৌর্য্য বংশের অবসানে মগধে শুঙ্গ বংশের প্রতিষ্ঠা হইয়াছিল। শুঙ্গবংশীয় পুস্পমিত্র পাটলিপুত্রের সিংহাসনে অধিরোহণ করেন। তাঁহার রাজত্বকালে মেনান্দার কর্ত্তৃক ভারতবর্ষ আক্রমণ হয় (১৫৫-১৫৩ পূর্বখৃষ্টাব্দ)।

১৪৯ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> পুস্পমিত্রের পর তাঁর পুত্র অগ্নিমিত্র সিংহাসনে আরোহণ করেন।

৭৩ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> দশম নৃপতি দেবভূতি হইতে শুঙ্গ বংশের প্রাধান্য বিলুপ্ত হয়।

৫৭ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> রাজচক্রবর্ত্তী বিক্রমাদিত্যের সুপ্রতিষ্ঠার কাল। এই সময় হইতেই বিক্রম সংবতের প্রবর্ত্তনা। বিক্রমাদিত্য ও তাঁহার পুত্র ৯৩ বৎসর রাজত্ব করেন। শ্রেষ্ঠ হিন্দু নৃপতি বলিয়া তাঁহার এতদূর প্রতিষ্ঠা হইয়াছিল যে, পরবর্ত্তী কালে অন্যান্য রাজন্যবর্গ আপনাদিগকে 'বিক্রমাদিত্য' নামে পরিচিত করিয়া গিয়াছেন।

৪৯ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> এই সময় কণ্ব বংশীয় নারায়ণ মগধের সিংহাসন লাভ করেন।

৩৭ পূর্ব্ব-খৃষ্টাব্দ> কণ্বের পর সুশর্মা মগধের সিংহাসন লাভ করেন। তিনি কণ্ব বংশের শেষ নৃপতি। তাঁহাকে সিংহাসনচ্যুত করিয়া মগধে অন্ধ্র বংশ প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। এই অন্ধ্রগণ দ্রাবিড় দেশের আদি-অধিবাসী বলিয়া পরিচিত।

তথ্যঃ পৃথিবীর ইতিহাস পঞ্চম খণ্ড

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion Hindu 19-April-2025 by east is rising